SSC, HSC Certificate Information Change or Correction Process in Bangladesh: The Secondary School Certificate( SSC) and Advanced Secondary School Certificate( HSC) are one of the most important education documents and instruments for any Bangladeshi pupil. But what if there are miscalculations in the final instrument? There’s nothing to worry about as scholars or their guardians can fluently correct the information. how to change or correct information in SSC and/ or HSC instruments.
How To Correction Certificate Online
There are many of you who have a mistake in the certificate in the name of your parents and a mistake in the certificate in your own name. Because of this, you get into a lot of trouble in different places. So you need to revise this educational certificate. How To Correction Certificate Online 2023 Is very simple.
- First, you go to Education Board Correction Website, for Example- Dhaka Educational Board’s official website (dhakaeducationboard.gov.bd/)
- Then you click online application.
- you click the application.
- Then you give your correct information.
All Education Board Certificate Correction Link
Dhaka Board - https://efile.dhakaeducationboard.gov.bd/
Sylhet Board - https://application.sylhetboard.gov.bd/
Comilla Board - https://nameage.comillaboard.gov.bd/
Chittagong Board - https://name.bise-ctg.gov.bd/
Rajshahi Board - https://rajshahiboard.gov.bd/
Barisal Board - https://www.barisalboard.gov.bd/
Jessor Board - https://app.jessoreboard.gov.bd/
Mymensigh Board - https://www.mymensingheducationboard.gov.bd/
Correction Certificate Online Document
- Notary/Affidavit
- Newspaper Affidavir
- Student NID/Birth Certificate
- Father's/Mother's NID
- Councilor/Chairman Certificate etc.
সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে
অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য কিছু ডকুমেন্টস লাগে। এছাড়া আবেদনের পর নিজস্ব বোর্ড থেকে যাচাই করনের জন্য সকল ডকুমেন্টস নিয়ে যেতে হয়। যেমন-
- শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ (জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলে তার কপি);
- পিতা মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র;
- এফিডেভিট/ নোটারি পাবলিক/ হলফনামা;
- পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের কপি। (সার্টিফিকেট সংশোধনের তথ্য উল্লেখ থাকতে হবে;
- প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট;
- বোর্ড পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ড/ প্রবেশপত্র/ট্রান্সক্রিপ্ট এর মুলকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের ছবি;
- অনলাইনে আবেদন করে থাকলে আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি;
- অনলাইনে বা অফলাইনে নির্ধারিত ফি পরিশোধের স্লিপ।
নোটারি পাবলিক
নাম বা জন্মতারিখের ভুল সংশোধনের জন্য প্রথমে আইনজীবীর মাধ্যমে নোটারি বা এফিডেভিট করাতে হবে। প্রার্থীর নিজের নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে তার বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে তিনি নিজেই এফিডেভিট করতে পারবেন। প্রার্থীর বয়স যদি ১৮ বছর পূর্ণ না হয় বা প্রার্থী যদি তার মা-বাবার নাম সংশোধন করতে চান, তাহলে নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে প্রার্থীর বাবা কর্তৃক প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট বা নোটারি পাবলিকের কাছ থেকে এফিডেভিট করতে হবে। এতে খরচ হবে ৫০০ টাকা (কম-বেশি লাগতে পারে)।
পত্রিকায় বিজ্ঞাপন
হলফনামা সম্পাদনের পর একটি দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর সার্টিফিকেট নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, শাখা, পরীক্ষার সাল, পরীক্ষাকেন্দ্রের নাম, রোল নম্বর, বোর্ডের নাম এবং জন্মতারিখ উল্লেখ করে যা সংশোধন করতে চান (প্রার্থীর নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম বা জন্মতারিখ) তা সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে। এজন্য আপনার খরচ হবে ৩০০ টাকা (কম-বেশি লাগতে পারে)।
এই ২টি কাজ সম্পাদন করার পর আপনি যেই স্কুল বা কলেজে লেখাপড়া করেছেন সেটির সাহায্য লাগবে। (অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে এর কোনো বিকল্প নেই)
এবার আপনি উপরে উল্লেখিত ২টি কাগজ ও আপনার বাবা-মায়ের নাম সংশোধন হলে তাদের সার্টিফিকেট বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড/ আপনার নিজের হলে জন্ম সনদ নিয়ে সরাসরি আপনার প্রতিষ্ঠানে চলে যান। এই কাজটি আপনি বাসায় বসে করতে পারবেন না, কারণ এটি কলেজের EIIN ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে করা হয়। এর একটিই সুবিধা আপনাকে শিক্ষা বোর্ডে যেতে হচ্ছে না, নিজের স্কুল থেকেই কাজ হয়ে যাবে।
অনলাইন সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম পূরণ করার নিয়ম
অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম বিভিন্ন বোর্ডে ভিন্ন ভিন্ন। বিশেষ করে ঢাকাতে পরীক্ষার থেকে তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উপস্থিত হয়ে আবেদন করতে হয়। তবে অন্যান্য বিভাগে অনলাইনে নিজে নিজেই প্রাথমিক আবেদন করা যায়।
সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?
সার্টিফিকেট সংশোধন করতে সংশোধন ফি, পত্রিকায় বিজ্ঞাপন, নোটারি পাবলিক ও সার্টিফিকেট কপি উত্তোলন ফি সহ ৪০০০ থেকে ৫০০০ টাকা লাগে।
সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়মে সংশোধন ফি শিক্ষা বোর্ড ভেদে ভিন্ন। প্রতিটি শিক্ষা বোর্ড তাদের নিজস্ব নীতিমালায় ফি নির্ধারণ করে।
উদাহরণস্বরূপ: ঢাকা বোর্ডের সংশোধন সার্টিফিকেট সংশোধন ফি ৫৫৮ টাকা। JSC ও SSC সার্টিফিকেটের বয়স সংশোধন করতে
সংশোধন ফি, ৫৫৮× ২= ১১১৬ টাকা;
সংশোধিত কপি উত্তোলন ফি, ৫৫৮× ২= ১১১৬ টাকা;
নোটারি পাবলিক বাবদ= ৫০০-১,০০০ টাকা;
পত্রিকায় বিজ্ঞাপন বাবদ= ৫০০-১,০০০ টাকা;
এবং যাতায়াত খরচ।
সর্বমোট ৪,০০০-৫,০০০ টাকা খরচ হবে।
Board Certificate Correction Online FAQ’s
সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে?
অনলাইনে আবেদন করে ফি পরিশোধ করার পর আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ৩ মাস বা এর বেশি সময় লাগতে পারে।
সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?
সার্টিফিকেট সংশোধন করতে সংশোধন ফি, পত্রিকায় বিজ্ঞাপন, নোটারি পাবলিক ও সার্টিফিকেট কপি উত্তোলন ফি সহ ৪০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা লাগে।
একজন শিক্ষার্থীর সার্টিফিকেট কতবার সংশোধন করা যায়?
একজন শিক্ষার্থী ১ বার সার্টিফিকেট সংশোধন করতে পারবে। তাই সার্টিফিকেট সংশোধনের আবেদন করার সময় একবারেই সকল সার্টিফিকেটের তথ্য সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
সার্টিফিকেট সংশোধনের ফি জমা দেওয়ার নিয়ম কি?
সার্টিফিকেট সংশোধনের আবেদন করার পর একটি সোনালী স্লিপ দেওয়া হয়। সেই পেমেন্ট স্লিপের নির্দেশনা অনুযায়ী বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অনলাইনে বা সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ফি জমা দিতে পারবেন।
সার্টিফিকেটে নাম পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?
সার্টিফিকেটে নাম পরিবর্তনের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন, হলফনামা, জন্ম নিবন্ধন লাগে।